Loading...

Wednesday, March 25, 2020

করোনার জেরে বন্ধ হলো ফ্লিপকার্ট ও আমাজন



করোনার জেরে ইতিমধ্যেই একুশ দিনের জন্য লক ডাউন ঘোষণা করা হয়েছে গোটা দেশ জুড়ে। তবে ছাড় আছে মানুষের জরুরি পরিষেবাতে। ইতিমধ্যে amazon ও flipcart -এর মতো ই কমার্স ফার্মগুলো নতুন করে  গ্রাহকদের থেকে কোনো অর্ডার নিচ্ছে না মঙ্গলবার রাত থেকেই। 

ফ্লিপকার্টের  কর্পোরেট এফেয়ার প্রধান রাজনিশ কুমার ই মেল মারফত জানিয়েছেন যে যারা গ্রাহকদের কাছে সামগ্রী পৌছে দেবেন তাদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। 
আমাজনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে খুব জরুরি সামগ্রী ছাড়া তারা আর কোনো অর্ডার নিচ্ছেনা।

অন্যদিকে একই হাল বিগ বাস্কেট গ্রফার্স এর। বিগ বাস্কেট এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে সামগ্রী পৌঁছতে গিয়ে পুলিশের কাছে অকারনেই হেনস্থা হতে হয়েছে ডেলিভারি অফিসারদের।




Friday, March 13, 2020

স্রষ্টা ব্রহ্মাই জানেন গোপন কম্মটি । নিজেদের দোষ ঢাকতে এবার লেখিকাকেই কুৎসিত মন্তব্য


শ্রীজা ঘোষ সুর


পিকাসো বলেছিলেন "Good artists copy, great arists steal" তেমনই বাংলায় প্রবাদ আছে চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড় ধরা। কিন্তু শিবপ্রসাদ বাবু আর নন্দিতা দেবী বার বারই ধরা পড়ছেন নাকি নিছক কাকতালিও পরিণতি? ওনাদের ভাবখানা এমন যেন ছবির বিষয়বস্তু একটু বেশিই সাহিত্যের ভারে পক্ক তাই তাল বুঝে কোন লেখক তাল ঠুকে নাম কেনার ফন্দি আটছেন। যদিও কথায় আছে ঝুট বোলে কৌয়া কাটে, কিন্তু শেষমেষ ভারে কেটে যাচ্ছে বক্সঅফিসের জোরে  আর বেশিরভাগ লেখকই যখন কলম-পেশা মাস মাইনের জোরেই কলম চালিয়ে যান তখন কে সাহস পাবে দ্বন্ধে যেতে। 

উইন্ডোস প্রোডাকশনের সাম্প্রতিক ছবি "ব্রহ্মা জানেন গোপন কম্মটি" নিয়ে টলিপাড়ায় অনেক জল গড়িয়ে  গেছে বিগত কয়েকদিনে। এই সময়ের এক উল্লেখযোগ্য বেস্টসেলার লেখিকা, দেবারতি মুখোপাধ্যায়ের উপন্যাস "দিওতিমা" থেকে প্রায় অনেক অংশে চরিত্রায়ন, প্লট এবং সিকুয়েন্স ছবিটিতে মিলে যাচ্ছে। আসল ব্যাপার হল লেখিকার দৃষ্টিগোচর করেন প্রথমে তাঁর পাঠকরাই যখন উল্লেখ্য ছবিটির ট্রেলার প্রকাশ হয়। লেখিকা যথেষ্ট সচেতনভাবে তাঁর প্রকাশক, দীপ প্রকাশনীকে সব কিছু বারংবার জানতে তাঁরা প্রযোজক শিবপ্রসাদ মশাইকে জানাতে তিনি আশ্বস্ত করেন যে ছবির রূপরেখায় কোনোই মিল নেই যদিও ছবি ও গল্পের মূল উপজীব্য এক মহিলা যিনি অব্রাহ্মণ ও নারী হওয়া সত্ত্বেও সনাতন পুরোহিত সম্প্রদায় ও সমাজের বাঁধা কাটিয়ে কিভাবে পৌরহিত্য পেশায় নিজেকে পারদর্শী করে প্রতিষ্ঠিত হন। এই সময় নাকি প্রকাশকের সোশ্যাল মিডিয়া পেজে একটি লেখা মুছে ফেলা হয় ও উইন্ডোজের কাছে ভুল স্বীকার করে পোস্ট ও করা হয়।



এরপর ছবি প্রকাশের পর গোপন কম্মটি নিয়ে আবারো পাঠকরাই লেখিকাকে অবহিত করেন আর তারপর তিনি একটি ফেসবুকে পোস্ট করে ওনার বিশ্বাসভঙ্গ ও হতাশার কথা জানান। এর আগেও সুুচিত্রা ভট্টাচার্য, লিনাদেবীর লেখার ছায়ায় ছবি করে নূন্যতম ক্রেডিটটুকু দেননি আর্থিক প্রাপ্য তো দুরস্ত। এর পরই লেখিকাকে উকিলের চিঠি পাঠানো হয় এই মর্মে, যার মূল অভিযোগ নাকি লেখিকা সোশ্যাল মিডিয়াতে অপপ্রচার চালাচ্ছেন আর ছবিটি নাকি কোনো ভাবেই গল্পের সঙ্গে মিল নেই। শুধু তাই নয় সোশ্যাল মিডিয়াতে তার লেখা নিয়ে নানান কুৎসা ও পোস্ট করে একপ্রকার কোনঠাসা করার প্রচেষ্টা শুরু হয় যাতে লেখিকা আরো বদ্ধপরিকর হয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আইনি লড়াইয়ে নামার তোড়জোড় শুরু করেছেন। এরই মধ্যে সমভাবাপন্ন ভুক্তভুগি লেখক সমাজকে নিয়ে একটি সংগঠনের রূপরেখাও তৈরি করছেন। শুধু তাই নয় উনি বাংলা লেখকদের জন্য প্রথম এজেন্সি বেঙ্গলিটেজের (দু  বছর আগে বইমেলায় যার সূচনা করেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের কন্যা দেবলীনা মুখোপাধ্যায় ও এই পোর্টালের স্রষ্টা প্রত্যয় সুর) সাথে যোগাযোগ করেছেন। 


দেবারতি বলছেন এমনিতেই লেখকদের রোজগারের দিকটা অবহেলিত। তার ওপর এই ধরণের ঘটনা মরার ওপর খাড়ার ঘা। এরপর একজন লেখকদের একা লড়াই করা খুব কঠিন। ফলে তাদের সেই লড়াই থেকে সরে আসতে হয়।  এই ধরণের প্রতারণা এড়াতে বা কপিরাইট  সুরক্ষিত করতে একটি ফোরামের খুব প্রয়োজন।
দেবলীনা মুখোপাধ্যায় জানান কপিরাইট লঙ্ঘন বহুদিন ধরেই চলছে।  যারা গল্প নিতে আসেন তারা  চুক্তিপত্রে এত কিছু দিয়ে দেন যে তা পড়ে দেখা সম্ভব হয়না লেখকদের। অনেকসময়  ছায়াছবির জন্য গল্প নিতে এসে  লেখকদের বিশ্বাস এবং আইনি অজ্ঞানতার সুযোগ নিয়ে তাদের অজ্ঞাতে ওয়েবসিরিজ এবং বিভিন্ন ভাষায় সিরিয়ালের সত্ত্বাধিকার নিয়ে নেওয়া হচ্ছে। দেওয়া হচ্ছে না যোগ্য পারিশ্রমিকও।

লেখিকা আরও জানান "আমার বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য করে ওনারা নিজেদের রুচি বুঝিয়েছেন। এর আগেও এরকম প্রতারণা করে ক্ষমতার জোর দেখিয়েছে। কিন্তু এবার সোচ্চার হবার পালা।"

তাঁর পাঠকরাই তাঁকে সাহস জুগিয়ে যাচ্ছেন এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে কারণ ক্লেপ্টোমানিয়া বার বার পার পেয়ে গেলে দাগিরা এরকম ভাবে লেখকদের প্রাপ্য অর্থ শুধু নয় সম্মানটুকু ও কেড়ে নিতে অন্যদেরও সাহস যোগাবেন । সোশ্যাল দেওয়ালে তরজায় অনেকেই উপন্যাসটি না পড়েই মন্ত্যব্য করছেন অথবা এরকমও বলছেন যে লেখাটির থেকে নাকি সিনেমাটা অনেক ভালো হয়েছে, যেটাতে সাদৃশ্য প্রকারন্তরে স্বীকার করেই নেওয়া হয়। 

একসময়ের রিমেক (তামিল থেকে হলিউড) থেকে বাংলা সিনেমা কনটেন্টে অনেক এগিয়েছে কিন্তু কিছু মানসিকতা এখনো বদলায়নি, যদি সিনেমার বাণিজ্যের কথাই ধরা হয়, উইন্ডোস যদি মনের জানালা খুলে দেবারতির মতো জনপ্রিয় লেখকদের যোগ্য সম্মানটুকু দিয়ে ছবির campaign এ সামিল করত তাহলে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় (প্রায় লক্ষাধিক ফ্যান ফলোয়ার) খ্যাতির জন্য টিকিট বিক্রি কয়েকগুন বাড়তো বই কমত না। শুধু তাই নয় এই নেগেটিভ পাবলিসিটির পর অনেকেই বক্সঅফিস থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে ভবিষ্যতেও এই সমীকরণটা কষার সদিচ্ছা নেই তাই বক্সঅফিসের অহংকার যে অনিত্য তা স্রষ্টা ব্রহ্মাই হয়তো জানেন।

Saturday, March 7, 2020

এই গরমে ত্বকের যত্নে সঙ্গে রাখুন আল্পস পাহাড়ের অ্যলোভেরা


শুষ্ক, স্বাভাবিক, বা তৈলাক্ত, ত্বকের ধরন যাই হোক না কেন এলোভেরার গুন ত্বকের যে কোনো সমস্যা নিমেষে সমাধান করে দিতে পারে। অতি পরিচিত এই ঘৃতকুমারী বা এলোভেরা জেল ত্বকের পাশাপাশি চুলেও নিয়ে আসে জৌলুস। 
এতরকম গুণে সমৃদ্ধ এলোভেরা জেল তাই এখন প্রসাধনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। বাজারেও তাই চলে এসেছে বিভিন্ন প্রসাধনী প্রতিষ্ঠানের এলোভেরা জেল। এরই মধ্যে আল্পস গুডনেস (Alps Goodness) নিয়ে এসেছে এলোভেরা জেল। ইতিমধ্যেই দারুন হিট করেছেে আল্পস গুডনেসের এই স্বচ্ছ জেলটি। খুব সামান্য লাগে এবং উপকারিতাও মেলে অল্প দিনেই। এ ছড়াও এটি সম্পূর্ণ ভাবে রসায়নমুক্ত এবং পেরাবেন (paraben) মুক্ত। তাই কোনোরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই বললে চলে। 




কি কি উপকারিতা

প্রথমত এটি যে কোনো ধরনের ত্বকের জন্যেই উপকারি।

রোদে পোড়া ত্বকে নিয়মিত লাগালে উপকার মিলবে। ব্রণ, একনে এমনকি বলিরেখা দূর করতেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়াও ত্বকের আদ্রতাও বজায় রাখে।
চুলের যে কোনো সমস্যাতেও এটি দারুন কার্যকরী।
খুশকি, চুল পড়া বা দুর্বল চুলের জন্য সপ্তাহে তিনবার এই জেলটি স্ক্যাল্প এবং চুলে এক ঘন্টা লাগিয়ে শ্যাম্পু করে নিলে এই সমস্যাগুলি থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া যায়।


Tuesday, March 3, 2020

কার অনুপ্রেরণা আজও উন্নয়নের পথে আলো দেখান রতন টাটাকে । অকপট স্বীকার ইনস্টাগ্রামে


মাত্র কয়েক মাস হয়েছে তিনি ইনস্টাগ্রামে যোগ দিয়েছেন। আর এই কয়েক মাসের মধ্যেই তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা পেরিয়েছে এক মিলিয়নের বেশী। আর হবেনাই বা কেন। তিনি যে রতন টাটা। বর্তমান বা যে কোনো প্রজন্মের কাছেই তিনি একজন অনুপ্রেরণা। জামসেট টাটা তাঁর অনুপ্রেরণা হিসেবে তিনি বার বার জামসেট টাটার নামই স্মরণ করেন। আজ এই প্রবাদপ্রতিম পুরুষের একশো একাশি তম জন্মদিন। তাই সেই উপলক্ষে ইনস্টাগ্রামে তিনি  পোস্ট করে জামসেট টাটার ছবি এবং অকপটে জানান যে তাঁর সহানুভূতি শীলতা এবং পরিশ্রম কিন্তু টাটাগোষ্ঠীর উন্নয়নের ভীত। তাঁর ব্যাবসায়িক পদ্ধতি এবং মানবপ্রেমের গুনটি চিরকাল আলো হয়ে পথ দেখাবে তাদের। https://www.instagram.com/p/B9RWGj_Hu6Q/?igshid=gj54ybmmu67r
এই পোস্টির পরেই একের পর এক শ্রদ্ধা জানিয়ে কমেন্টস করতে থাকে তাঁর ভক্তরা।

Sponsored AD Space

Sponsored AD Space
See Your AD Here